মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম কত

    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি 

    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সিএফটি একটি ৫-স্টার এনার্জি-সঞ্চয়ী ফ্রিজ যা একটি সুন্দর এবং আধুনিক ডিজাইনে আসে। এটিতে একটি বড় ক্যাবিনেট রয়েছে যা প্রচুর পরিমাণে খাবার সংরক্ষণ করতে পারে। ফ্রিজে একটি নন-ফ্রস্ট সিস্টেম রয়েছে যা খাবারকে বরফ ধরা থেকে রক্ষা করে। এটিতে একটি ডিজিটাল ডিসপ্লেও রয়েছে যা তাপমাত্রা এবং অন্যান্য সেটিংস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি হলো একটি নন-ফ্রস্ট ফ্রিজ যা ১৪ সিএফটি বা ৩১৫ লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন। এই ফ্রিজের ডিজাইনটি বেশ আধুনিক এবং বাহারি। এতে রয়েছে একটি বড় ডিপ ফ্রস্ট এবং একটি বড় নরমাল সেকশন। ডিপ ফ্রস্ট সেকশনে আপনি মাছ, মাংস, শাকসবজি ইত্যাদি দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন। নরমাল সেকশনে আপনি ফল, শাকসবজি, দুধ, ডিম ইত্যাদি সংরক্ষণ করতে পারবেন।



    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম কত


    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি কিছু বৈশিষ্ট্য


    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি হল একটি ১৪ সিএফটি (৩৫০ লিটার) ফ্রিজ। এটি একটি ডিজিটাল ডিসপ্লে এবং ইনভার্টার কম্প্রেসার সহ একটি আধুনিক ফ্রিজ।
     এই ফ্রিজে রয়েছে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ফিচার, যার মধ্যে রয়েছে:

    • ডিজিটাল ডিসপ্লে: ফ্রিজের বর্তমান তাপমাত্রা এবং অন্যান্য সেটিংস দেখতে ডিজিটাল ডিসপ্লে ব্যবহার করা যায়।
    • ইনভার্টার কম্প্রেসার: ইনভার্টার কম্প্রেসার ফ্রিজের শক্তি সাশ্রয় করে এবং শব্দ কম করে।
    • নন-ফ্রস্ট টেকনোলজি: নন-ফ্রস্ট টেকনোলজির ফলে ফ্রিজে বরফ জমে না।
    • কুলিং থার্মোস্ট্যাট: কুলিং থার্মোস্ট্যাট ব্যবহার করে ফ্রিজের ভেতরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
    • মাল্টি-ফাংশনাল ডোর: মাল্টি-ফাংশনাল ডোর ব্যবহার করে ফ্রিজ থেকে খাবার বের করা সহজ হয়।
    • আইস ট্রে: আইস ট্রে ব্যবহার করে বরফ তৈরি করা যায়।
    • এলইডি লাইটিং: ফ্রিজের ভেতরের আলোর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এলইডি লাইট যা বিদ্যুৎ খরচ কমায় এবং আলোর তীব্রতা বেশি।
    • কপার কন্ডেনসার: কপার কন্ডেনসার ফ্রিজের ঠান্ডা বাতাস বাইরে নিষ্কাশন করে দ্রুত ফ্রিজকে ঠান্ডা করে।
    • টাইমার: ফ্রিজে একটি টাইমার রয়েছে যা দিয়ে আপনি ফ্রিজের বিদ্যুৎ চালু বা বন্ধ করতে পারবেন।

    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি কর্মদক্ষতা


    • ইলেকট্রিক্যাল সেফটি: মার্সেল ফ্রিজগুলো বিএসটিআই অনুমোদিত এবং সকল বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা মান পূরণ করে। ফ্রিজের ভেতরে এবং বাইরে উভয় স্থানেই উচ্চমানের আইসোলেশন ব্যবহার করা হয়েছে যা বৈদ্যুতিক শক থেকে সুরক্ষা দেয়।
    • ফায়ার সেফটি: মার্সেল ফ্রিজগুলোতে ফায়ার সেফটি সিস্টেম রয়েছে যা আগুন লাগলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্রিজের ভেতরে থাকা গ্যাস সরিয়ে দেয়। এতে আগুন ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কমে যায়।
    • হিট সেফটি: মার্সেল ফ্রিজগুলোতে হিট সেফটি সিস্টেম রয়েছে যা ফ্রিজের তাপমাত্রা অতিরিক্ত বেড়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফ্রিজের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এতে ফ্রিজ ও এর ভেতরে থাকা খাবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
    • ডোর সেফটি: মার্সেল ফ্রিজের দরজাগুলো শক্তিশালী এবং নিরাপদ। দরজার লক সিস্টেম খুবই শক্ত যা দরজা খোলার সময় বাইরে থেকে ফ্রিজের ভেতরের খাবার বেরিয়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমায়।
    • লক সেফটি: মার্সেল ফ্রিজের লক সিস্টেম খুবই নিরাপদ। লক সিস্টেমটিতে একটি সিকিউরিটি কোড ব্যবহার করা হয় যা শুধুমাত্র ফ্রিজের মালিকই জানেন। এতে ফ্রিজের ভেতরের খাবার চুরি হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।
    • বায়ু চলাচল ব্যবস্থা: মার্সেল ফ্রিজের ভেতরে একটি কার্যকর বায়ু চলাচল ব্যবস্থা রয়েছে যা ফ্রিজের ভেতরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এতে ফ্রিজের ভেতরের খাবার তাজা ও স্বাস্থ্যকর থাকে।
    • নিষ্কাশন ব্যবস্থা: মার্সেল ফ্রিজের ভেতরে একটি কার্যকর নিষ্কাশন ব্যবস্থা রয়েছে যা ফ্রিজের ভেতরে থাকা স্যাঁতসেঁতে বাতাস বের করে দেয়। এতে ফ্রিজের ভেতরে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ হয়।
    • ফ্রিজিং সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের ফ্রিজিং সিস্টেম খুবই দ্রুত এবং কার্যকর। ফ্রিজিং সিস্টেমটিতে একটি ইনভার্টার মটর ব্যবহার করা হয়েছে যা ফ্রিজের শব্দ কমায় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
    • কুলিং সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের কুলিং সিস্টেম খুবই মসৃণ ও শান্ত। কুলিং সিস্টেমটিতে একটি ইনভার্টার মটর ব্যবহার করা হয়েছে যা ফ্রিজের শব্দ কমায় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
    • অ্যাসেসরিজ: মার্সেল ফ্রিজের সাথে বিভিন্ন ধরনের অ্যাসেসরিজ দেওয়া হয় যা ফ্রিজের ব্যবহার আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তোলে।
    • সার্ভিস: মার্সেল ফ্রিজের জন্য সার্ভিস সুবিধা রয়েছে। ফ্রিজে কোনো সমস্যা হলে মার্সেলের সার্ভিস টিম দ্রুততার সাথে সমস্যা সমাধান করে দেয়।

    মার্সেল ফ্রিজের এই ১৪টি নিরাপত্তা কর্মদক্ষতা ফ্রিজের ব্যবহারকারীদের নিরাপদ ও আরামদায়ক ব্যবহার নিশ্চিত করে।

    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি সুবিধা

    • ইনভার্টার কম্প্রেসর: মার্সেল ফ্রিজের ইনভার্টার কম্প্রেসর বিদ্যুৎ খরচ কমায় এবং ফ্রিজের ভেতরে তাপমাত্রা স্থির রাখে। এতে ফ্রিজের যন্ত্রাংশের স্থায়িত্বও বাড়ে।
    • ফ্রস্ট কন্ট্রোল সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের ফ্রস্ট কন্ট্রোল সিস্টেম ফ্রিজের ভেতরে হিম জমার সমস্যা দূর করে। এতে খাবার দীর্ঘদিন ভালো থাকে।
    • ডে-নাইট লুকিং গ্লাস: মার্সেল ফ্রিজের ডে-নাইট লুকিং গ্লাস দিন-রাত উভয় সময়ই খাবার পরিষ্কারভাবে দেখার সুবিধা দেয়।
    • কুলিং সেন্সর: মার্সেল ফ্রিজের কুলিং সেন্সর ফ্রিজের ভেতরে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এতে খাবার তাজা থাকে।
    • লক সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের লক সিস্টেম ফ্রিজের ভেতরে খাবার সুরক্ষিত রাখে।
    • ফ্লোড সেন্সর: মার্সেল ফ্রিজের ফ্লোড সেন্সর ফ্রিজের ভেতরে জল জমে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সতর্ক করে।
    • ডে-নাইট ল্যাম্প: মার্সেল ফ্রিজের ডে-নাইট ল্যাম্প ফ্রিজের ভেতরে খাবার নেওয়ার সময় আলোর সুবিধা দেয়।
    • ইকো মোড: মার্সেল ফ্রিজের ইকো মোড বিদ্যুৎ খরচ কমায়।
    • কন্ট্রোল প্যানেল: মার্সেল ফ্রিজের কন্ট্রোল প্যানেল সহজ ব্যবহারযোগ্য।
    • ওয়াটার ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের ওয়াটার ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম বরফের স্তর সমানভাবে ছড়িয়ে দেয়।
    • রেফ্রিজারেন্ট সুরক্ষা সিস্টেম: মার্সেল ফ্রিজের রেফ্রিজারেন্ট সুরক্ষা সিস্টেম ফ্রিজে লিকেজ হলে তাৎক্ষণিকভাবে সতর্ক করে।

    এই ১৪টি নিরাপত্তা সুবিধা মার্সেল ফ্রিজকে অন্য ফ্রিজ থেকে আলাদা করে তোলে। এগুলো ফ্রিজের স্থায়িত্ব, বিদ্যুৎ খরচ, খাবারের নিরাপত্তা এবং ব্যবহারের সুবিধা বৃদ্ধি করে।


    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি অসুবিধা


    মার্সেল ফ্রিজ একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ফ্রিজ। এই ফ্রিজগুলির অনেক সুবিধা রয়েছে, তবে কিছু নিরাপত্তা অসুবিধাও রয়েছে। এই অসুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে:

    • ফ্রিজ দরজা বন্ধ না হয়ে যাওয়া: মার্সেল ফ্রিজের দরজাগুলি বন্ধ না হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি ঘটলে, ফ্রিজে রাখা খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং ঘরে ঠান্ডা বাতাস ছড়িয়ে পড়তে পারে।
    • ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা বাতাস বেরিয়ে যাওয়া: মার্সেল ফ্রিজের দরজাগুলির বায়ুচলাচল ব্যবস্থা দুর্বল হতে পারে। এটি ঘটলে, ফ্রিজ থেকে ঠান্ডা বাতাস বেরিয়ে যেতে পারে এবং ফ্রিজের কার্যকারিতা হ্রাস পেতে পারে।
    • ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা: মার্সেল ফ্রিজের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা দুর্বল হতে পারে। এটি ঘটলে, ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যেতে পারে।
    • ফ্রিজের ভেতরের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা: মার্সেল ফ্রিজের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা দুর্বল হতে পারে। এটি ঘটলে, ফ্রিজের ভেতরের আর্দ্রতা খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যেতে পারে।
    • ফ্রিজের ভেতরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার সমস্যা: মার্সেল ফ্রিজের ভেতরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা দুর্বল হতে পারে। এটি ঘটলে, ফ্রিজে শর্ট সার্কিট বা অন্যান্য বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

    এই অসুবিধাগুলি এড়াতে, মার্সেল ফ্রিজ ব্যবহার করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খেয়াল রাখা উচিত:

    • ফ্রিজের দরজা সবসময় বন্ধ রাখুন।
    • ফ্রিজের দরজা খোলা থাকলে, অল্প সময়ের জন্য রাখুন।
    • ফ্রিজের ভেতরের তাপমাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
    • ফ্রিজের ভেতরের আর্দ্রতা নিয়মিত পরীক্ষা করুন।
    • ফ্রিজের ভেতরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার কোনো সমস্যা দেখা দিলে, অবিলম্বে একজন ইলেকট্রিশিয়ানের সাথে যোগাযোগ করুন।

    মার্সেল ফ্রিজের নিরাপত্তা অসুবিধাগুলি সম্পর্কে সচেতন থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এই অসুবিধাগুলি এড়াতে উপরের বিষয়গুলি খেয়াল রাখলে, ফ্রিজ ব্যবহারের সময় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হবে।

    মার্সেল ফ্রিজ ১৪ সেফটি দাম কত 


    মার্সেল ফ্রিজের ১৪ সেফটি অর্থাৎ ৩২৮ লিটারের দাম শুরু হয় ২৮,৯০০ টাকা থেকে। বিভিন্ন মডেল ও ফিচারের উপর নির্ভর করে দাম ভিন্ন হতে পারে। কিছু জনপ্রিয় মডেলের দাম নিচে দেওয়া হল:

    • মার্সেল এমআরডি-৩২৮-জিএক্স (গরম/ঠান্ডা) - ২৮,৯০০ টাকা
    • মার্সেল এমআরডি-৩২৮-জিএফ (ঠান্ডা) - ২৭,৯০০ টাকা
    • মার্সেল এমআরডি-৩২৮-ডিএক্স (ডিজিটাল ডিসপ্লে) - ৩০,৯০০ টাকা
    • মার্সেল এমআরডি-৩২৮-ডিএফ (ডিজিটাল ডিসপ্লে, ঠান্ডা) - ২৯,৯০০ টাকা
    আপনি যদি মার্সেল ফ্রিজ কিনতে চান, তাহলে আপনার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী মডেল নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।

     বিভিন্ন মডেলের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে, যেমন:

    • গরম/ঠান্ডা বা ঠান্ডা ফ্রিজ: গরম/ঠান্ডা ফ্রিজ দিয়ে আপনি মাংস, মাছ ইত্যাদি দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন।
    • ডিজিটাল ডিসপ্লে ফ্রিজ: এই ফ্রিজে ডিজিটাল ডিসপ্লে থাকায় আপনি তাপমাত্রা সহজেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

    আপনি মার্সেল ফ্রিজের দাম সম্পর্কে আরও জানতে মার্সেলের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা যেকোনো মার্সেল শোরুমে যোগাযোগ করতে পারেন।

    মার্সেল ফ্রিজের ১৪টি নিরাপত্তা বিধি হল:


    ১. ফ্রিজের দরজা বন্ধ করার আগে নিশ্চিত করুন যে সব কেবল এবং পাইপগুলি নিরাপদে সংযুক্ত আছে।
    ২. ফ্রিজটিকে নিয়মিত পরিষ্কার করুন এবং বরফ পরিষ্কার করুন।
    ৩. ফ্রিজের ভেতরে কোনো বিস্ফোরক বা দাহ্য পদার্থ রাখবেন না।
    ৪. ফ্রিজের ভেতরে কোনো গরম খাবার বা পানীয় রাখবেন না।
    ৫. ফ্রিজের ভেতরে কোনো তরল পদার্থ রাখার আগে ভালোভাবে ঢেকে রাখুন।
    ৬. ফ্রিজের ভেতরে কোনো ধারালো বস্তু রাখবেন না।
    ৭. ফ্রিজের ভেতরে কোনো শিশু বা প্রাণীকে প্রবেশ করতে দেবেন না।
    ৮. ফ্রিজের ভেতরে কোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি রাখবেন না।
    ৯. ফ্রিজের ভেতরে কোনো পোকামাকড় বা কীটপতঙ্গ ঢুকে পড়লে তা দ্রুত সরিয়ে ফেলুন।
    ১০. ফ্রিজের ভেতরে কোনো দুর্গন্ধ হলে তা দ্রুত দূর করুন।
    ১১. ফ্রিজটিকে কোনো উচ্চ তাপমাত্রা বা আর্দ্রতাযুক্ত স্থানে রাখবেন না।
    ১২. ফ্রিজটিকে কোনো অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ স্থানে রাখবেন না।
    ১৩. ফ্রিজটিকে কোনো ঝাঁকুনি বা আঘাতের সম্মুখীন করবেন না।
    ১৪. ফ্রিজের ভেতরে কোনো বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট ঘটলে তা দ্রুত মেরামত করুন।

    এই নিরাপত্তা বিধিগুলি মেনে চললে ফ্রিজের ব্যবহার নিরাপদ হবে এবং ফ্রিজটি দীর্ঘদিন স্থায়ী হবে।


    উপসংহার

    মার্সেল ফ্রিজ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। এটি বিভিন্ন ধরণের ফ্রিজ তৈরি করে, যার মধ্যে রয়েছে একক দরজা, ডাবল দরজা, এবং তিন দরজা। মার্সেল ফ্রিজগুলি তাদের নন-ফ্রস্ট প্রযুক্তি, শক্তি দক্ষতা, এবং দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য পরিচিত।মার্সেল ফ্রিজ হল একটি বিখ্যাত ফ্রিজ ব্র্যান্ড যা বিশ্বব্যাপী বিক্রি হয়। মার্সেল ফ্রিজগুলি তাদের নির্ভরযোগ্যতা এবং শক্তি দক্ষতার জন্য পরিচিত। তবে, যেকোনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রের মতো, মার্সেল ফ্রিজগুলিও ব্যবহারের সময় কিছু নিরাপত্তা বিবেচনা করার প্রয়োজন।মার্সেল ফ্রিজের দাম মডেল এবং বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। সাধারণভাবে, মার্সেল ফ্রিজগুলি ওয়ালটন, স্যামসাং, এবং অন্যান্য ব্র্যান্ডের ফ্রিজের তুলনায় তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী।


    Next Post Previous Post
    No Comment
    Add Comment
    comment url